Type Here to Get Search Results !

মেছো ভূতের গল্প | মেছো ভূতের অত্যাচার ও কান্ড কারখানা

মেছো ভূতের গল্প  মেছো ভূতের অত্যাচার ও কান্ড কারখানা

বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে মেছো ভূতের অত্যাচারের কথা অনেকেরই শোনা যায়। এ ভূত সাধারণত নদী, খাল-বিল, পুকুর-জলাশয়ের আশেপাশে বাস করে। এরা মানুষের প্রতি খুবই হিংস্র এবং অত্যাচারী।

মেছো ভূত সাধারণত রাতের বেলায় মানুষের উপর আক্রমণ করে। এরা মানুষের ঘরে ঢুকে তাদেরকে ভয় দেখায়, বিরক্ত করে, এমনকি আঘাতও করে। এরা মানুষের ঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুর করে, আগুন লাগিয়ে দেয়। এদের অত্যাচারে অনেক মানুষ মানসিক ও শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে।

মেছো ভূতের অত্যাচারের নানা কাহিনী গ্রামাঞ্চলে প্রচলিত আছে। একটি কাহিনী হলো, এক গ্রামে এক দরিদ্র কৃষক বাস করত। তার ছিল দুটি ছোট মেয়ে। এক রাতে মেছো ভূত কৃষকের ঘরে ঢুকে তার মেয়েদের উপর আক্রমণ করে। কৃষক ভয়ে চিৎকার করে উঠে। মেছো ভূত দ্রুত পালিয়ে যায়। কিন্তু কৃষকের মেয়েরা গুরুতর আহত হয়।

আরেকটি কাহিনী হলো, এক গ্রামে এক যুবক বাস করত। সে ছিল খুবই সাহসী। এক রাতে সে মেছো ভূতের সাথে দেখা করার জন্য নদীর ধারে গিয়ে বসে। কিছুক্ষণ পর সে মেছো ভূতকে দেখতে পায়। মেছো ভূত যুবককে ভয় দেখাতে শুরু করে। যুবক ভয় পায় না। সে মেছো ভূতকে আক্রমণ করে। মেছো ভূত যুবকের আঘাতে হতভম্ব হয়ে পড়ে। যুবক মেছো ভূতকে তাড়িয়ে দেয়।

মেছো ভূতের অত্যাচার থেকে বাঁচতে গ্রামবাসীরা নানা রকম প্রতিকার করে থাকে। তারা বাড়ির চারপাশে তাবিজ-কবজ ঝুলিয়ে রাখে, বাড়ির চারপাশে আয়না রাখে, মেছো ভূতের ভয় দেখানো গল্প বলে।

মেছো ভূতের অত্যাচার থেকে বাঁচার উপায়

মেছো ভূতের অত্যাচার থেকে বাঁচার জন্য নিম্নলিখিত উপায়গুলি অনুসরণ করা যেতে পারে:

  • বাড়ির চারপাশে তাবিজ-কবজ ঝুলিয়ে রাখা।

  • বাড়ির চারপাশে আয়না রাখা।

  • মেছো ভূতের ভয় দেখানো গল্প বলা।

  • রাতের বেলায় নদী, খাল-বিল, পুকুর-জলাশয়ের আশেপাশে না যাওয়া।

  • মেছো ভূতের আক্রমণে পড়লে সাহস হারানোর চেষ্টা না করা।

মেছো ভূত একটি অতিপ্রাকৃত সত্তা। এদের অত্যাচারের কোন বাস্তব প্রমাণ নেই। তবে গ্রামাঞ্চলে মেছো ভূতের অত্যাচারের কথা অনেকেরই শোনা যায়। এগুলি কেবল মানুষের কল্পনাপ্রসূত বলে মনে করা হয়।

মাছ খাওয়া ভূত

বাংলা লোককাহিনীতে মাছ খাওয়া ভূত একটি জনপ্রিয় চরিত্র। এই ভূতগুলি সাধারণত পানিতে বাস করে এবং মাছ খেতে পছন্দ করে। তারা প্রায়শই তাদের শিকারকে ডেকে আনে এবং তাদের মাছের আকৃতিতে ধরে ফেলে।

মাছ খাওয়া ভূত সম্পর্কে অনেক গল্প রয়েছে। একটি জনপ্রিয় গল্পের মধ্যে রয়েছে একটি জেলের গল্প যে তার জালে একটি মাছের আকৃতির ভূত ধরে ফেলে। ভূতটি জেলকে তার আত্মীয় বলে দাবি করে এবং তাকে মুক্তি দেওয়ার জন্য অনুরোধ করে। জেল ভূতকে মুক্তি দেয় এবং ভূত তার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে জেলের জন্য একটি ঝুড়ি মাছ নিয়ে আসে।

আরেকটি জনপ্রিয় গল্পের মধ্যে রয়েছে একটি ছেলের গল্প যে একটি মাছ খাওয়া ভূত দ্বারা ধরা পড়ে। ভূত ছেলেটিকে তার সাথে তার জলজ আবাসে নিয়ে যায় এবং তাকে মাছ খেতে দেয়। ছেলেটি ভূতের সাথে বন্ধুত্ব করে এবং তারা একসাথে অনেক মজা করে।

মাছ খাওয়া ভূতগুলি বাংলা লোককাহিনীতে একটি রোমাঞ্চকর উপাদান। তারা প্রায়শই ভয়ঙ্কর এবং ভয়ঙ্কর হিসাবে চিত্রিত করা হয়, তবে তারা কখনও কখনও দয়ালু এবং সহায়কও হতে পারে।


আরো পড়ুন: নিম গাছের ভূত আতঙ্ক, হাড় হিম করা ভূতের গল্প


মেজ ভুতের গল্প

অনেক বছর আগে, এক গ্রামে এক মেজ ভূত বাস করত। এই ভূত ছিল খুবই হিংস্র এবং ভয়ঙ্কর। সে প্রতি রাতে গ্রামের লোকদের ভয় দেখাত এবং তাদের কাছ থেকে জিনিসপত্র চুরি করত।

একদিন, এক গ্রামবাসী নাপিত মাছ ধরতে নদীতে গিয়েছিল। সে অনেক মাছ ধরল এবং সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার জন্য রওনা দিল। কিন্তু রাস্তায় সে মেজ ভূতের দেখা পেল। মেজ ভূত নাপিতের মাছ দেখে লোভী হয়ে উঠল। সে নাপিতের কাছে এসে বলল, "ওরে নাপিত, তোর মাছগুলো আমার দে। নাহলে তোকে আমি খেয়ে ফেলব।"

নাপিত ভয়ে কাঠ হয়ে গেল। সে মেজ ভূতকে বলল, "মশাই, আমি আপনাকে মাছ দেব, কিন্তু আপনি আমাকে ছেড়ে দিন।"

মেজ ভূত বলল, "ঠিক আছে, আমি তোকে ছেড়ে দেব, কিন্তু একটা শর্ত আছে। তুই আগামীকাল সকালে আবার মাছ ধরতে নদীতে যাবি। তখন আমি তোর মাছগুলো চুরি করব।"

নাপিত মেজ ভূতের শর্ত মেনে নিল। সে ভয়ে ভয়ে বাড়ি ফিরে গেল।

পরের দিন সকালে, নাপিত আবার মাছ ধরতে নদীতে গেল। সে অনেক মাছ ধরল এবং সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার জন্য রওনা দিল। কিন্তু রাস্তায় সে আবার মেজ ভূতের দেখা পেল।

মেজ ভূত নাপিতের মাছগুলো দেখে বলল, "ওরে নাপিত, তোর মাছগুলো আমার দে।"

নাপিত বলল, "মশাই, আমি আপনাকে মাছ দেব, কিন্তু আপনি আমাকে ছেড়ে দিন।"

মেজ ভূত বলল, "ঠিক আছে, আমি তোকে ছেড়ে দেব, কিন্তু একটা শর্ত আছে। তুই আগামীকাল সকালে আবার মাছ ধরতে নদীতে যাবি। তখন আমি তোর মাছগুলো চুরি করব।"

নাপিত মেজ ভূতের শর্ত মেনে নিল। সে ভয়ে ভয়ে বাড়ি ফিরে গেল।

এভাবেই নাপিত প্রতিদিন মাছ ধরতে যেত এবং মেজ ভূত তার মাছগুলো চুরি করত। নাপিত খুবই বিপদে পড়ে গেল। সে কী করবে বুঝতে পারছিল না।

একদিন, নাপিত তার বন্ধুদের কাছে তার সমস্যার কথা বলল। তার বন্ধুরা তাকে বলল, "তুই একটা বুদ্ধি খাটিয়ে মেজ ভূতকে ধরতে পারিস।"

নাপিত তার বন্ধুদের কথা শুনে একটা বুদ্ধি খাটিয়ে ফেলল। সে পরের দিন সকালে মাছ ধরতে নদীতে গেল। কিন্তু সে তার মাছগুলো একটি বড় গাছের ডালে লুকিয়ে রাখল। তারপর সে মেজ ভূতের কাছে গেল এবং বলল, "মশাই, আজ আমি আপনাকে আর মাছ দেব না। আমি আপনার শর্ত মানেনি।"

মেজ ভূত রেগে গিয়ে নাপিতের দিকে ঝাপিয়ে পড়ল। কিন্তু নাপিত গাছের ডালে লুকিয়ে রাখা মাছগুলো মেজ ভূতের দিকে ছুঁড়ে দিল। মাছগুলো মেজ ভূতের চোখে ঢুকে গেল এবং সে অন্ধ হয়ে গেল।

মেজ ভূত অন্ধ হয়ে পড়ে ভয়ে পালিয়ে গেল। নাপিত মেজ ভূতকে ধরতে পারল এবং গ্রামবাসীদের সে কথা জানাল। গ্রামবাসীরা মেজ ভূতকে ধরে হত্যা করল এবং গ্রামে শান্তি ফিরে এল।

এই গল্প থেকে আমরা শিক্ষা পাই যে, বুদ্ধি দিয়ে সব সমস্যার সমাধান করা যায়।

মেছো ভূত বাংলা কার্টুন

মেছো ভূত বাংলা কার্টুন একটি জনপ্রিয় বাংলা কার্টুন যা তালতলা গ্রামে এক ভূতের গল্প নিয়ে রচিত। কার্টুনটিতে দেখা যায়, তালতলা গ্রামে এক দরিদ্র নাপিত বাস করে। সে খুবই ভীতু এবং ভূত-প্রেত দেখে খুব ভয় পায়। একদিন নাপিত তার কাজ শেষ করে রাতে বাড়ি ফেরার সময় রাস্তায় এক ভূত দেখে। ভূতটি ছিল এক মেছো ভূত। মেছো ভূতটি নাপিতের কাছে এসে বলল, "তুমি আমার মাথার চুল কাটবে?" নাপিত ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে গেল। সে ভূতকে বলল, "আমি ভয় পাই। আমি তোমার মাথার চুল কাটতে পারব না।" মেছো ভূতটি নাপিতের ভয় দেখে বলল, "ভয় পেয়ো না। আমি তোমার কোনো ক্ষতি করব না। শুধু আমার মাথার চুল কাটলেই আমি খুশি হব।" 

নাপিত মেছো ভূতের কথায় রাজি হল। সে মেছো ভূতের মাথার চুল কাটতে লাগল। মেছো ভূতটি খুবই খুশি হল। সে নাপিতের কাছে ধন্যবাদ জানাল। তারপর মেছো ভূতটি নাপিতের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে গেল।

নাপিত মেছো ভূতের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে বাড়ি ফিরে গেল। সে খুব খুশি হল যে, সে মেছো ভূতের মাথার চুল কাটতে সাহস পেয়েছে। নাপিত আর ভীতু হল না। সে এখন রাতে একা ঘুরতেও ভয় পায় না।

এই কার্টুনটি শিশুদের ভয় কাটাতে সাহায্য করে। এটি শিশুদের শেখায় যে, ভয়কে জ

গেছো ভূত

গেছো ভূত হল বাংলা লোককথায় প্রচলিত একটি ভূত। এটি একটি ছোট, কৃশকায় ভূত যা ঘন জঙ্গলে বাস করে। এর শরীর সাদাটে বা কালচে রঙের হয় এবং এর চোখ লালচে হয়। গেছো ভূত খুবই দ্রুতগতিসম্পন্ন এবং গাছের ডালে ডালে লাফিয়ে বেড়াতে পারে। এটি মানুষের চোখে পড়লে মানুষকে ভয় দেখায় এবং বিভ্রান্ত করে।

গেছো ভূতের উৎপত্তি সম্পর্কে বিভিন্ন কাহিনী প্রচলিত আছে। একটি কাহিনী অনুসারে, গেছো ভূত হল একসময়ের মানুষের আত্মা। তারা তাদের পাপের জন্য শাস্তি হিসেবে ভূতে পরিণত হয়েছে। অন্য একটি কাহিনী অনুসারে, গেছো ভূত হল এক ধরনের পরজীবী যা মানুষের শরীরে বাস করে। তারা মানুষকে অসুস্থ করে তোলে এবং এমনকি হত্যাও করতে পারে।

গেছো ভূত সম্পর্কে প্রচলিত কিছু বিশ্বাস হল:

  • গেছো ভূত রাতে ঘুমন্ত মানুষের ঘরে প্রবেশ করে তাদের ভয় দেখায়।

  • গেছো ভূত মানুষের চোখের সামনে অদৃশ্য হয়ে যেতে পারে।

  • গেছো ভূতকে তাড়ানোর জন্য কাঁকর ছুঁড়ে মারা যায়।

বাংলাদেশে গেছো ভূত সম্পর্কে অনেক লোককাহিনী ও গল্প প্রচলিত আছে। এটি একটি জনপ্রিয় ভূত যা অনেক মানুষের কল্পনাকে ভয়ংকর করে তোলে।

দুরন্ত টেলিভিশনে প্রচারিত "মেছো তোতা গেছো ভূত" নাটকে গেছো ভূতের একটি মজার উপস্থাপনা দেখা যায়। নাটকটিতে গেছো ভূতকে একজন মজার ও দুষ্টু চরিত্র হিসেবে দেখানো হয়েছে।

শাকচুন্নি ভূত

শাকচুন্নি ভূত বাংলার একটি জনপ্রিয় ভূতের উপকথা। এটিকে সাধারণত একটি কুৎসিত, লম্বা, কালো পোশাক পরা নারী হিসেবে বর্ণনা করা হয় যার চুল ছেঁড়া এবং মুখের আকার অস্বাভাবিক। সে সাধারণত রাতের বেলায় গ্রামের রাস্তাঘাটে ঘুরে বেড়ায় এবং শিশুদের আকৃষ্ট করে। শিশুরা যদি শাকচুন্নির ফাঁদে পড়ে, তবে সে তাদের ধরে নিয়ে তার গুহায় নিয়ে যায় এবং তাদের আত্মা খেয়ে ফেলে।

শাকচুন্নির উৎপত্তি সম্পর্কে বিভিন্ন গল্প প্রচলিত আছে। একটি গল্প অনুসারে, সে এক অবিবাহিত যুবতী ছিল যিনি অন্ধকার জগতের দ্বারা প্রলুব্ধ হয়েছিলেন। অন্য একটি গল্প অনুসারে, সে একজন খারাপ নারী ছিল যিনি শিশুদের অপহরণ এবং হত্যা করেছিলেন।

শাকচুন্নি ভূতের গল্পগুলি প্রায়শই শিশুদের সতর্ক করার জন্য বলা হয় রাতে বাইরে না যাওয়ার জন্য। এগুলি প্রতীকীভাবে শিশুদের অন্ধকার এবং অজানা বিষয়গুলির প্রতি ভয় দেখানোর জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে।

শাকচুন্নি ভূত বাংলার লোক সংস্কৃতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি সাহিত্য, চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশনে প্রায়শই দেখা যায়।

শাকচুন্নির গল্প

একসময় এক ভীতু মেয়ে ছিল যার নাম শাকচুন্নি। সে এতই ভীতু ছিল যে সে রাতারাতি ঘুমাতে পারত না। সে সবসময় ভয় পেত যে রাতে কোনো ভূত বা ডাইনি তাকে খেয়ে ফেলবে।

শাকচুন্নির মা-বাবা তাকে অনেক ভয় দেখাতেন। তারা তাকে বলত যে রাতে অনেক ভূত-প্রেত ঘুরে বেড়ায়। তারা তাকে বলত যে যদি সে রাতে ঘুমিয়ে পড়ে তবে ভূত-প্রেতরা তাকে নিয়ে যাবে।

শাকচুন্নি তার মা-বাবার কথা বিশ্বাস করত। সে তাই প্রতি রাতে ভয়ে জেগে থাকত। সে তার চোখে জল নিয়ে ঘরের মধ্যে ঘুরে বেড়াত।

একদিন শাকচুন্নি তার বাড়ির পাশের একটি বনে ঘুরতে গেল। সে বনে ঘুরতে ঘুরতে এক বুড়ো বৃক্ষের কাছে এসে বসল।

বৃক্ষের নিচে বসে শাকচুন্নি তার ভয়ের কথা বলল। সে বৃক্ষের কাছে সাহায্য চাইল।

বৃক্ষটি শাকচুন্নির কথা শুনে বলল, “ভয় পেয়ো না, শাকচুন্নি। এই বনে কোনো ভূত-প্রেত নেই। আমি তোমাকে নিরাপদ রাখব।”

শাকচুন্নি বৃক্ষের কথা শুনে খুশি হল। সে বৃক্ষের সাথে কথা বলতে লাগল।

বৃক্ষটি শাকচুন্নিকে অনেক কিছু শিখিয়ে দিল। সে শাকচুন্নিকে শিখিয়ে দিল কীভাবে ভয়কে জয় করতে হয়।

শাকচুন্নি বৃক্ষের কাছ থেকে অনেক সাহায্য পেল। সে ধীরে ধীরে ভয়কে জয় করতে শিখল।

একদিন শাকচুন্নি রাতে ঘুমিয়ে পড়ল। সে ভয় পেল না। সে নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়ল।

পরদিন শাকচুন্নির মা-বাবা তাকে ঘুমন্ত অবস্থায় দেখে খুব অবাক হল। তারা শাকচুন্নিকে জিজ্ঞাসা করল, “তুমি গত রাতে ঘুমিয়ে পড়েছিলে? তুমি ভয় পেওনি?”

শাকচুন্নি বলল, “না, আমি ভয় পাইনি। বৃক্ষের কাছ থেকে আমি ভয়কে জয় করতে শিখেছি।”

শাকচুন্নির মা-বাবা খুব খুশি হল। তারা শাকচুন্নিকে অনেক আদর করল।

শাকচুন্নি এখন আর ভীতু নয়। সে তার ভয়কে জয় করেছে। সে এখন রাতে ঘুমাতে পারে।

শাকচুন্নির গল্প থেকে আমরা শিখতে পারি যে ভয়কে জয় করা সম্ভব। যদি আমরা সাহসী হই এবং আমাদের ভয়ের মুখোমুখি হই তবে আমরা ভয়কে জয় করতে পারি।


(প্রায় জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তর)

১. মাছের ভূত কেন জলের দেহের সাথে যুক্ত?

উত্তর: মাছের ভূতগুলি মৃত মাছের আত্মা বলে বিশ্বাস করা হয়, তারা যে জলে বাস করত তার সাথে চিরকালের জন্য যুক্ত।

২. স্টেম কারখানাগুলি কি একচেটিয়াভাবে স্টেম সেল গবেষণার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে?

উত্তর: স্টেম ফ্যাক্টরিগুলি প্রাথমিকভাবে স্টেম সেল প্রযুক্তির গবেষণা এবং বিকাশের উপর ফোকাস করে, তবে তারা অন্যান্য পুনর্জন্মমূলক ওষুধের পদ্ধতিগুলিও অন্বেষণ করতে পারে।

৩. স্টেম সেল গবেষণা কি সত্যিই চিকিৎসায় বিপ্লব ঘটাতে পারে?

উত্তর: স্টেম সেল গবেষণা চিকিৎসায় বৈপ্লবিক পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতিশীল সম্ভাবনা দেখায়, যদিও বিস্তৃত অ্যাপ্লিকেশনগুলি সাধারণ হওয়ার আগে আরও অধ্যয়নের প্রয়োজন।

৪. মাছের ভূতের সাথে কোন নথিভুক্ত এনকাউন্টার আছে কি?

উত্তর: মাছের ভূতের সাথে মুখোমুখি হওয়া প্রায়শই কাহিনীমূলক এবং বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং অঞ্চলে ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়। যদিও কোন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ তাদের অস্তিত্বকে সমর্থন করে না, তবুও তারা অনেকের কৌতূহলকে মোহিত করে চলেছে।

৫. আমরা কিভাবে স্টেম সেল গবেষণা এবং স্টেম কারখানা সমর্থন করতে পারি?

উত্তর: বৈজ্ঞানিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে সমর্থন করা, গবেষণা তহবিলের জন্য ওকালতি করা, এবং স্টেম সেল গবেষণার সুবিধা সম্পর্কে জনসচেতনতা প্রচার করা সমস্ত উপায় যা ব্যক্তিরা এই ক্ষেত্রের অগ্রগতিতে অবদান রাখতে পারে৷

শেষ কথা

মাছের ভূতের অত্যাচারের রাজ্য এবং ভবিষ্যত কান্ডের কারখানা আমাদের কল্পনাকে মোহিত করেছে, উত্তরের চেয়ে বেশি প্রশ্ন রেখে গেছে। যদিও মাছের ভূতের কিংবদন্তিগুলি অতিপ্রাকৃত গল্পের জ্বালানি চালিয়ে যাচ্ছে, স্টেম কারখানার যুগান্তকারী সম্ভাবনা উজ্জ্বল ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি রাখে। আসুন আমরা সেই রহস্যগুলিকে আলিঙ্গন করি যা আমাদের বিভ্রান্ত করে, লোককাহিনীর সৌন্দর্য এবং বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানের প্রচেষ্টার প্রশংসা করে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই গল্পোটি সম্পূর্ণ লোককাহিনি নির্ভর করে তৈরি করা হয়েছে। এই গল্পের মধ্যে কোনো কিছু ভুল থাকলে সবাই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.